শনিবার, অক্টোবর ১২ ২০২৪ | ২৭শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল | ৮ই রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

ফ্লপি ডিস্কের ব্যবহার বন্ধ করছে জাপান

১৯৭১ সালে আবিষ্কার হওয়া ফ্লপি ডিস্ক ১৯৮০–এর দশকে জনপ্রিয়তা পায়। কারণ, ওই সময়ে কম্পিউটারের তথ্য সংরক্ষণ ও তথ্য লেনদেন ও প্রোগ্রাম চালোনার জন্য এটিই ছিল মূল উপায়। ২০০০ সালে সিডি, ডিভিডি ও ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ আবিষ্কারের ফলে ফ্লপি ডিস্কের জনপ্রিয়তা কমে যায়।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, পুরোনো ধারার এই প্রযুক্তি ধরে রাখার পেছনে ডিজিটাল সাক্ষরতা কম হওয়া, রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি ও আমলাতান্ত্রিক সংস্কৃতি বেশি দায়ী। কমপ্যাক্ট ডিস্ক বা সিডির মতো প্রযুক্তি বাজারে এলেও পুরোনো প্রযুক্তি অনেকেই ছাড়েননি।

 

কানো বলেন, ‘আমি পুরোনো ফ্যাক্স মেশিনের ব্যবহার থেকে নিষ্কৃতি চাই। আমি এগুলো বাতিল করার পরিকল্পনা করেছি। আজকাল কেউ আর ফ্লপি ডিস্ক কেনে!’
গত বছর ফ্লপি ডিস্ক থেরি বন্ধের ঘোষণা দেয় সনি। এর পর থেকে জাপান সরকার ফ্লপি ডিস্কের ব্যবহার বন্ধের উদ্যোগ নেয়। টোকিওর সিটি গভর্নমেন্ট গত বছর অনলাইন স্টোরেজ ফরম্যাট বেছে নেওয়া শুরু করেছে।

কেবল জাপানই নয়, জার্মানিও পুরোনো প্রযুক্তি ব্যবহার বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে। পলিটিকোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জার্মানির ফেডারেল সরকার গত বছর পর্যন্ত ৯০০টির বেশি ফ্যাক্স মেশিন ব্যবহার করছিল। এটি জানার পর জার্মান সরকার ফ্যাক্স মেশিন বন্ধের উদ্যোগ নেয়।

(সাইবারবার্তা.কম/আইআই/৫ সেপ্টেম্বর ২০২২)

শেয়ার করুন

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
আরও পড়ুন

নতুন প্রকাশ