Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/cyberbar42/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the soledad domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/cyberbar42/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
জুম মিটিংয়ে ক্লান্ত জুমের সিইও - CyberBarta.com
  শনিবার, ডিসেম্বর ১৪ ২০২৪ | ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - হেমন্তকাল | ১১ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

জুম মিটিংয়ে ক্লান্ত জুমের সিইও

সাইবারবার্তা ডেস্ক: করোনাকালে ভিডিও কনফারেন্সের সেবা জুমে একের পর এক মিটিংয়ে ক্লান্তি এলে জেনে রাখুন, আপনি একা নন। ভিডিও কনফারেন্স সেবাটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক ইউয়ান খোদ জানিয়েছেন, তিনি নিজেও জুমে অনবরত মিটিং করে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন।মার্কিন সংবাদপত্র ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের আয়োজনে এক ভার্চ্যুয়াল সম্মেলনে এরিক বলেন, একবার তিনি টানা ১৯টি জুম মিটিংয়ে অংশ নেন। তাও একই দিনে।

 

 

জুমে অনবরত মিটিং করার এই ক্লান্তিকে জুম ফ্যাটিগ বা অবসাদ বলা হয়। সে প্রসঙ্গ টেনে জুমের সিইও বলেন, ‘ওই জুম ফ্যাটিগে আমি খুবই বিরক্ত।’সঙ্গে যোগ করেন, ‘আমার মিটিং অবসাদ আছে। এখন আর একের পর এক মিটিং রাখি না। এতে আগের চেয়ে ভালো আছি।’২০১১ সালে জুম প্রতিষ্ঠা করেন এরিক ইউয়ান। করোনাকালে জনপ্রিয় হয়ে ওঠার আগে সেবাটি মানুষের কাছে অপরিচিতই ছিল। অথচ এরিক এখন বিশ্বের ১৩৩ নম্বর ধনী। ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী, তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ১ হাজার ৩২০ কোটি ডলার।

 

 

জুমের সিইও হয়েও এরিক চান তাঁর কর্মীরা আগের মতো মুখোমুখি মিটিংয়ে ফিরে যাক। সপ্তাহে অন্তত দুই দিন হলেও যেন তাঁরা অফিসে গিয়ে কাজ করেন।ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের স্টক এক্সচেঞ্জ নাজডাকের সিইও আডিনা ফ্রিডম্যান বলেন, নিউইয়র্কের প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত কর্মীদের শহরটিতে ফিরিয়ে আনার জন্য অনুপ্রাণিত এবং প্ররোচিত করা। এতে শহরটি আবার জেগে উঠবে বলে তাঁর আশা।

 

 

সবাই অবশ্য তাঁর মতো নমনীয় নন। আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান জেপি মরগ্যানের চেয়ারম্যান এবং সিইও জেমি ডায়মন বলেন, ‘হ্যাঁ, মানুষ যাতায়াত পছন্দ করে না, কিন্তু তাতে কী? আমরা চাই মানুষ কাজে ফিরে আসুক। আর আমার ধারণা, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরের কোনো এক সময়ে সবকিছু আগের মতো হয়ে যাবে।’থ্রিডি প্রিন্টিং নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান কার্বন ইনকরপোরেটেডের সিইও অ্যালেন কুলম্যানও তা-ই মনে করেন। তিনি বলেন, ‘এটা গণতন্ত্র নয়। আমরা ভোটাভুটি করব না।’ সৌজ‌ন্যে: প্রথম আলো

 

(সাইবারবার্তা.কম/এন‌টি/আইআই/১১ ই মে ২০২১)

শেয়ার করুন

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
আরও পড়ুন

নতুন প্রকাশ