Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/cyberbar42/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the soledad domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/cyberbar42/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
বিটকয়েনের ব্যবসা করে ঢাকায় ফ্ল্যাট-প্লটের মালিক - CyberBarta.com
  বুধবার, ডিসেম্বর ৪ ২০২৪ | ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - হেমন্তকাল | ১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

বিটকয়েনের ব্যবসা করে ঢাকায় ফ্ল্যাট-প্লটের মালিক

নিজস্ব প্রতিবেদক, সাইবারবার্তা: বিটকয়েনের ব্যবসা করে ঢাকায় দুটি ফ্ল্যাট, প্লট, সুপার শপের মালিক হয়েছেন ইকবাল হোসেন ওরফে সুমন। গত বছর বিটকয়েনের মাধ্যমে ১২–১৫ লাখ ডলার তিনি লেনদেন করেছেন।বিটকয়েন ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগে সুমন ও তার ১১ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উত্তর বাড্ডা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বেসিক বিজ মার্কেটিং নামে একটি আউটসোর্সিং ব্যবসার আড়ালে ইকবাল এই ব্যবসা করে আসছিলেন বলে জানাচ্ছে র‌্যাব।

 

সোমবার কারওয়ান বাজারে র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন এ খবর জানান। তিনি বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে র‌্যাব ২৯টি ডেস্কটপ কম্পিউটার, তিনটি ল্যাপটপ, ১৫টি মোবাইল ফোন, একটি ট্যাবলেট ফোন ও কিছু নথিপত্র জব্দ করেছে।

 

র‌্যাবের দাবি, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইকবাল বলেছেন, তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করার পর অনলাইন মার্কেটিংয়ের কাজ শুরু করেন। শুরুতে একটা ছোট অফিস থাকলেও এখন বাড্ডায় একটি ভবনের তিনটি ফ্লোরে ৩২ জন কর্মচারী নিয়ে এই ব্যবসা করছেন। প্রতিষ্ঠানটি ২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকে।

 

বিটকয়েনের ব্যবসা করে ঢাকায় দুটি ফ্ল্যাট, প্লট, সুপার শপের মালিক হওয়ার তথ্যও দিয়েছেন ইকবাল। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর একাধিক ভার্চ্যুয়াল ওয়ালেট আছে, এসব ওয়ালেটে গ্রেপ্তারের সময়ও লাখ দেড়েক ডলার ছিল। গত বছর বিটকয়েনের মাধ্যমে ১২–১৫ লাখ ডলার তিনি লেনদেন করেছেন।

দেশ–বিদেশের ই–মার্কেটিং সাইটে আকর্ষণীয় মূল্যে পণ্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া ও পরে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে। দেশেও ব্যবসায়ী ও জুয়াড়িদের কাছে ইকবাল বিটকয়েন বিক্রি করতেন। অনলাইনে ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতির সঙ্গে তিনি জড়িত থাকার কথা র‌্যাবের কাছে স্বীকার করেছেন।

 

বিটকয়েন একধরনের ক্রিপ্টো-কারেন্সি বা ভার্চ্যুয়াল মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনকারী অনলাইন প্রতিষ্ঠানে নাম লিখিয়ে এই ব্যবসা শুরু করে থাকেন। তিনি একটি ভার্চ্যুয়াল ওয়ালেটের মালিক হন, বিটকয়েন জমান, বিটকয়েনের দাম বেড়ে গেলে বেচেও দিতে পারেন। এটা অনেকটা শেয়ারবাজারের মতো। বিটকয়েন বাংলাদেশসহ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই নিষিদ্ধ। এর কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। ফলে বিটকয়েনের দাম পড়ে গেলে মানুষ সর্বস্ব হারাতে পারে।

 

(সাইবারবার্তা.কম/এমএ/৩মে২০২১)

 

শেয়ার করুন

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
আরও পড়ুন

নতুন প্রকাশ