Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/cyberbar42/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the soledad domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/cyberbar42/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
ছাত্রীকে যৌন হয়রানির ভিডিওর ঘটনা সত্য: তদন্ত কমিটি - CyberBarta.com
  শনিবার, ডিসেম্বর ২১ ২০২৪ | ৬ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - শীতকাল | ১৮ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

ছাত্রীকে যৌন হয়রানির ভিডিওর ঘটনা সত্য: তদন্ত কমিটি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি, সাইবারবার্তা: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে দশম শ্রেণির ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে বিদ্যালয়ের তদন্ত কমিটি। ছাত্রীকে যৌন হয়রানির ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে।

বিদ্যালয় ও তদন্ত কমিটি সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষক আল-আমিনের কাছে একই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী প্রাইভেট পড়ত। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে ওই ছাত্রী শিক্ষকের বাসায় প্রাইভেট পড়তে গেলে তিনি যৌন হয়রানি করেন। এক শিক্ষার্থী বিষয়টি টের পেয়ে গোপনে ভিডিও করে। পরে সেটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই দিনই ছাত্রীর সহপাঠীরা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করলে তারা অভিযোগের সত্যতা পায়।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর জরুরি ভিত্তিতে সভা করেছি। সভায় অভিযুক্ত শিক্ষক স্কুল থেকে চাকরি ছেড়ে চলে যাবেন বলে একটি লিখিত আবেদন করেছেন। এক মাসের মধ্যে যদি তিনি নিজ থেকে অব্যাহতি না নেন, তাহলে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে অব্যাহতি দেবে।’

অভিযুক্ত শিক্ষক আল-আমীন বলেন, ‘আমার বলার কোনো ভাষা নেই। আমি ঘটনার সত্য-মিথ্যা কিছুই বলব না। কমিটির কাছ থেকে আমি এক মাসের সময় নিয়েছি।’

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোকাররম হোসেন বলেন, বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটি ওই শিক্ষককে অব্যাহতি দেয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে বলে তিনি শুনেছেন।

শেয়ার করুন

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
আরও পড়ুন

নতুন প্রকাশ